বাংলাদেশ হবে পরবর্তী এশিয়ান টাইগার
বাংলাদেশে এখন বিশ্বের দরবারে পরবর্তী এশিয়ান টাইগার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত!
বাংলাদেশ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, চীন এবং ভিয়েতনামকে ছাড়িয়ে গেছে। বিদেশী বিনিয়োগের জন্য এটি এখন অন্যতম গন্তব্য। দেশটি খাদ্য উৎপাদেনে স্বয়ংসম্পূর্ণ। এইসব কিছু সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকারের সঠিক নীতিমালা বাস্তবায়নের কারণে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারী শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের মতে কোন কিছু অর্জন করা সহজ নয় কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেটা সম্ভব করে দেখিয়েছেন। তিনি দেশের কল্যাণের জন্য সব সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। একটি শক্তিশালি অর্থনীতি তৈরী করার স্বপ্ন নিয়ে ২০০৯ সালে তিনি ক্ষমতায় এসেছিলে২। গত ১০ বছরে তার সে স্বপ্ন বাস্তবে রুপ নিয়েছে। আগামীতে এ ধারা অব্যাহত থাকবে।
সালমান এফ রহমানের মতে, বিদ্যুতের চাহিদা পূরণ, অব্যাহত অবকাঠামোগত উন্নয়ন এবং বেসরকারী খাতের সম্প্রসারণ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে সহায়তা করেছে এবং এটি সম্ভব হয়েছিল কারণ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পুরোপ্রক্রিয়াটি পর্যবেক্ষণ করছিলেন। এখন গ্রামগুলিতেও সবধরেনের আধুনিক সুবিধা রয়েছে, শহরে উন্নত অবকাঠামো রয়েছে। বেশিরভাগ মানুষ এখন উন্নতজীবনযাত্রার বিষয়টি অনুভব করতে পারে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পরপরই বিদ্যুতের ঘাটতি হ্রাস করার লক্ষ্যে বেসরকারী কোম্পানিগুলোকে স্বল্প পরিসরের বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের নির্দেশ দেন। বিদ্যুৎ ঘাটতি দূর করতে এই সিদ্ধান্তটি বেশ কার্যকর ভূমিকা রেখেছিল। তিনি বেসরকারী খাতকে ব্যাংকিং, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও সম্প্রচার খাতে বেশি বিনিয়োগের অনুমতি দিয়েছিলেন যা পূর্বেশুধু সরকারী খাতের জন্য সংরক্ষিত ছিল। শুধু তা-ই নয়, শেখ হাসিনা ফ্যাক্টরটি সব বাংলাদেশিকে আত্মবিশ্বাসের অনুভূতি দিয়েছিল।
বাংলাদেশ প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও দুর্ভিক্ষের জন্য পরিচিত ছিল। শেখ হাসিনা ফ্যাক্টর বাংলাদেশকে একটি Growing Tiger-এ রূপান্তরিত করেছে। বাংলাদেশ এখন ২০৪১ সালের মধ্যে একটি উন্নত দেশে পরিণত হতে চলেছে। কাকতালীয়ভাবে বাংলাদেশ সে বছর স্বাধীনতার প্ল্যাটিনাম জয়ন্তী উদযাপন করবে।
সালমান এফ রহমান প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারী শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা এবং একজন নির্বাচিত সংসদ সদস্য। তিনি বাংলাদেশের একজন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ব্যক্তিত্ব হিসাবেও পরিচিত।