কোভিড মহামারী মোকাবেলায় বাংলাদেশ

যে কজন মানুষের জন্য বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য এবং অর্থনীতি শক্ত পায়ে দাঁড়িয়ে থাকতে সক্ষম হয়েছে তাদের মধ্যে সালমান এফ রহমান অন্যতম। প্রধানমন্ত্রী বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সঠিক সময়ে সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ করে বাংলাদেশের অর্থনীতি এবং ব্যবসা-বাণিজ্য সচল রাখতে সক্ষম হয়েছেন।
কোভিড মহামারী মোকাবেলায় বাংলাদেশ
কোভিড মহামারীর কারণে সারাবিশ্বের ব্যবসা-বাণিজ্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কিন্তু তুলনামূলকভাবে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য খাত তেমন ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। কিছু কিছু খাত প্রবল শক্তিতে দাঁড়িয়ে গেছে এবং বিশ্বের কাছে বাংলাদেশের নাম প্রচার করেছে। কোভিড মহামারীর কারণে অর্থনীতি যতোটুকু ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে ভাবা হয়েছিল ততটুক ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। ভাবা হয়েছিল বৈদেশিক বিনিয়োগ শূন্যের কোঠায় এসে দাঁড়াবে, কিন্তু তা হয়নি।
যে কজন মানুষের জন্য বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য এবং অর্থনীতি শক্ত পায়ে দাঁড়িয়ে থাকতে সক্ষম হয়েছে তাদের মধ্যে সালমান এফ রহমান অন্যতম। প্রধানমন্ত্রী বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সঠিক সময়ে সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ করে বাংলাদেশের অর্থনীতি এবং ব্যবসা-বাণিজ্য সচল রাখতে সক্ষম হয়েছেন।
সালমান এফ রহমান ১০টি কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন করেছেন যেসব কমিটি দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য এবং শিল্পখাত মনিটর করছে এবং কিভাবে আরো উন্নতি করা যায় সেই বিষয়ে সরকারকে পরামর্শ দিচ্ছে। পাশাপাশি সালমান এফ রহমান অর্থ মন্ত্রণালয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং রাজস্ব বোর্ডের সাথে সমন্বয় করে বিনিয়োগ পরিবেশ কিভাবে আরো উন্নয়ন করা যায় তার জন্য নানান পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। ওয়ান স্টপ সার্ভিস চালু করেছেন সালমান এফ রহমান যার মধ্য দিয়ে দেশি এবং বিদেশি বিনিয়োগকারীরা তাদের কার্যক্রম দ্রুত করতে পারেন।
পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে রোড শো সেমিনার এবং মিটিং করে সালমান এফ রহমান বৈদেশিক বিনিয়োগকারীদের জানিয়েছেন বাংলাদেশে এখন একটি বিনিয়োগবান্ধব দেশ। তার নেয়া পদক্ষেপ গুলো তে বিনিয়োগকারীরা সন্তুষ্ট হয়েছেন এবং বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।
ব্যবসা বাণিজ্য সহজ করার উদ্দেশ্যে দেশ দেউলিয়া আইন পরিবর্তন এবং নতুন কোম্পানি অ্যাক্ট প্রণয়নের কাজ শুরু করেছেন সালমান এফ রহমান। বিভিন্ন মন্ত্রনালয় কে বোঝাতে সক্ষম হয়েছেন যে সরকারের কল আরো বিস্তৃত করতে হবে। তিনি লক্ষ্য করেছেন যেসব মানুষ ইতিমধ্যে ট্যাক্স পরিশোধ করছে তাদের উপরেই নতুন বোঝা চাপানো হয়। তিনি এনবিআরকে অনুরোধ করেছেনঃ আয়করের জাল বিস্তৃত করতে। এতে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের সার্বিক উন্নতি হবে যার ফলে বাংলাদেশে আরও বেশি বিনিয়োগ বান্ধব হয়ে উঠবে।